রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ০৬:৩৮ অপরাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
ফুলকুঁড়ি আসর এর ফাইনাল ক্রিকেট টুর্নামেন্টের অনুষ্ঠিত আওয়ামী ঘরানার বিতর্কিত লোকদের দিয়ে উজিরপুর উপজেলা শ্রমিক দলের কমিটি গঠন করার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন সান্টু খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও তারেক রহমানের সুস্থতা কামনায় গৌরনদীতে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত গৌরনদীতে এতিমখানা ও মাদ্রাসার দরিদ্র, অসহায় শিক্ষার্থীদের মাঝে ঈদ বস্ত্র বিতরণ ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত বরিশালে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের কারাবন্ধী ও রাজপথে সাহসী সৈনিকদের সম্মানে ইফতার দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত আদালতে মামলা চলমান থাকা অবস্থায়, দখিনের খবর পত্রিকা অফিসের তালা ভেঙে কোটি টাকার লুণ্ঠিত মালামাল বাড়িওয়ালার পাঁচ তলা থেকে উদ্ধার, মামলা নিতে পুলিশের রহস্যজনক ভূমিকা গলাচিপা উপজেলা প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন, সভাপতি হাফিজ, সম্পাদক রুবেল চোখের জলে বরিশাল প্রেসক্লাব সভাপতি কাজী বাবুলকে চির বিদায় বিএনপি নেতা জহির উদ্দিন স্বপন কারামুক্ত উচ্চ আদালতে জামিন পেলেন বরিশাল মহানগর বিএনপির মীর জাহিদসহ পাঁচ নেতা
গাছের সঙ্গে বেঁধে দুই শিশুকে মারধর, গ্রেপ্তার ২

গাছের সঙ্গে বেঁধে দুই শিশুকে মারধর, গ্রেপ্তার ২

ময়মনসিংহে প্রকাশ্যে দুই শিশুকে গাছের সঙ্গে বেঁধে দিনভর নির্যাতন করা হয়। এলাকাবাসীর অনেকেই ঘটনা দাঁড়িয়ে দেখেছেন কিন্তু সাহায্যে এগিয়ে আসেনি কেউ। মোবাইলে ধারণ করা এ ঘটনার ভিডিও ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে। আজ রোববার ঘটনার সঙ্গে জড়িত দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃত দুজন হলেন চর ভবানীপুর গ্রামের গোলাম মোস্তফা ও সফর আলী। তবে আব্দুল জলিল নামে আরেক অভিযুক্ত এখনো পলাতক রয়েছে।

গত বৃহস্পতিবার ময়মনসিংহ সদরের চর ভবানিপুর এলাকায় এ নির্যাতনের ঘটনা ঘটে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত বুধবার চর ভবানিপুর এলাকার প্রভাবশালী গোলাম মোস্তফার মেয়ের মোবাইল চুরি হয়। চোর সন্দেহে পরদিন বৃহস্পতিবার ভোরে একই এলাকার দুই শিশু ফয়সাল ও রাকিবকে ধরে আনা হয় ছফির উদ্দিনের বাড়িতে। পরে তাদের গাছের সঙ্গে বেঁধে নির্যাতন চালানো হয়।

ওই শিশুদের স্বজন মারধরে বাধা দিতে গেলে তাদের ওপরেও হাত তুলে নির্যাতনকারীরা। দিনভর নির্যাতনের পর সন্ধ্যায় কিশোর ফয়সালকে তুলে দেওয়া হয় পুলিশের হাতে।

ভুক্তভোগী ফয়সালের মা ফাতেমা খাতুন বলেন‘আমার ছেলেকে কাঁচা বাঁশ দিয়ে মারতে মারতে রক্ত বের করেছে। আমার ছেলেকে যারা মেরেছে তাদের বিচার চাই।’

আরেক ভুক্তভোগী রাকিবের মা কমলা খাতুন বলেন‘আমার ছেলেকে অনেক মেরেছে।’

নির্যাতনের ঘটনায় ফয়সালের মা বাদী হয়ে সাতজনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত নয়জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেছেন।

মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফিরোজ তালুকদার বলেন, ‘আরেক অভিযুক্ত ওয়াজ উদ্দিনকে গ্রেপ্তারের জন্য অভিযান চলছে।’

ওসি ফিরোজ তালুকদার বলেন, ‘ফয়সাল নানা অপরাধের সঙ্গে জড়িয়ে ছিল। এর আগে তাকে কিশোর সংশোধনী কেন্দ্রে পাঠানো হয়। সেখান থেকে কিছুদিন আগে আসে সে।’

তিনি বলেন‘ছেলেরা অপরাধ করেছে কিনা সেটা ভিন্ন বিষয়। কিন্তু কাউকে মারধর করা অপরাধ। আমরা অপরাধীদের আইনের আওতায় আনতে তৎপরতা চলছে।’

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com